অতিরিক্ত লবণ খাওয়ার অভ্যাস অনেকের- যা একেবারেই অনুচিত। একজন প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষের দৈনিক ২৩০০ মিলিগ্রামের বেশি লবণ প্রয়োজন নেই। এর বেশি লবণ খেলেই শুরু হয়ে যায় নানা স্বাস্থ্যগত সমস্যা। বাড়তি লবণ খেলে স্ট্রোক থেকে শুরু করে বিভিন্ন শারীরিক সমস্যা শুরু হতে পারে।
চলুন জেনে নেয়া যাক অতিরিক্ত লবণ খাওয়ার কুফল সম্পর্কে-
# পাকস্থলী ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে কাঁচা লবণ অধিক পরিমাণে খেলে।
# অতিরিক্ত লবণ খেলে কিডনির স্বাভাবিক কার্যক্রম ব্যাহত হয়।
# অতিরিক্ত লবণ খেলে রক্তের সোডিয়াম বেড়ে যায়। ফলে উচ্চ রক্তচাপের মতো সমস্যা দেখা দেয়।
# বেশি লবণ খাওয়ার কারণে রক্তে সোডিয়ামের পরিমাণ বেড়ে গেলে কমতে থাকে ক্যালসিয়ামের পরিমাণ। এতে হাড় ক্ষয় হতে থাকে।
# প্রয়োজনের অতিরিক্ত লবণ খেলে শরীরের তরল পদার্থ বিলীন হতে থাকে। এতে হাত ও পায়ে পানি চলে আসে।
# হৃদরোগ ও স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ায় কাঁচা লবণ।
# পানিশূন্যতা, ঘনঘন পানির পিপাসা লাগা, বমি ভাব এমনকি ডায়রিয়া পর্যন্ত হতে পারে শরীরে লবণের আধিক্য দেখা দিলে।
চলুন জেনে নেয়া যাক অতিরিক্ত লবণ খাওয়ার কুফল সম্পর্কে-
# পাকস্থলী ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে কাঁচা লবণ অধিক পরিমাণে খেলে।
# অতিরিক্ত লবণ খেলে কিডনির স্বাভাবিক কার্যক্রম ব্যাহত হয়।
# অতিরিক্ত লবণ খেলে রক্তের সোডিয়াম বেড়ে যায়। ফলে উচ্চ রক্তচাপের মতো সমস্যা দেখা দেয়।
# বেশি লবণ খাওয়ার কারণে রক্তে সোডিয়ামের পরিমাণ বেড়ে গেলে কমতে থাকে ক্যালসিয়ামের পরিমাণ। এতে হাড় ক্ষয় হতে থাকে।
# প্রয়োজনের অতিরিক্ত লবণ খেলে শরীরের তরল পদার্থ বিলীন হতে থাকে। এতে হাত ও পায়ে পানি চলে আসে।
# হৃদরোগ ও স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ায় কাঁচা লবণ।
# পানিশূন্যতা, ঘনঘন পানির পিপাসা লাগা, বমি ভাব এমনকি ডায়রিয়া পর্যন্ত হতে পারে শরীরে লবণের আধিক্য দেখা দিলে।